আজ সকাল থেকেই নারী-পুরুষ,শিশু কিশোর-কিশোরী মিলেমিশে আবির, গুলাল ও বিভিন্ন প্রকার রং নিয়ে খেলায় মত্ত হয়েছেন। দোল পূর্ণিমায় শান্তিনিকেতনে বিশেষ নৃত্যগীতের মাধ্যমে বসন্তোৎসব পালনের রীতি অনেক আগে থেকেই চলে আসছে।
উপজেলার হিংগাজিয়া চা-বাগান, আদমপুর,হলিছড়া,লুহাইনি চা-বাগান ঘুরে দেখা যায়, রাস্তায় রাস্তায়,ঘরে বারিরে রঙ খেলায় মেতে উঠেছেন সব বয়সী মানুষ। লাল,হলুদ,নীল বিভিন্ন জাতের রঙ একে অপরকে মাখামাখি করছেন।
জানা যায়,হোলি উৎসবকে কেন্দ্র করে সব চা-বাগানের শ্রমিকদের দেওয়া হয়েছে বোনাস। যাতে আনন্দের সহিত পার করতে পারে এই হোলি উৎসব। বাগান ছুটিও দেওয়া হয়েছে ৩ দিনের। তবে এই উৎসব ৩-১৬ দিন প্রজন্ত চলে থাকে।
বিয়ে হওয়া ঘরের মেয়েকে আনা হয়েছে বাপের বাড়িতে। হোলি উৎসব একটি মিলন মেলায়ও পরিনত হয়েছে।
রঙ খেলায় মত্ত সানি জানান, সকালে বাবা বাজার থেকে রঙ খেলার সরঞ্জাম ও রঙ নিয়ে আসেন। পূজো করে রঙ খেলা শুরু করে দিয়েছি।
এই হোলি উৎসব শুধু উৎসব নয়, এ যেন একটি মিলন মেলা। মান-অভিমান ভুলে সবাই এক হয়ে উৎসবে সামিল হচ্ছেন।