বক্তারা বলেন, ‘শেখ হাসিনার উদ্যোগ ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ’ বিদুৎ আছে ঠিকই কিন্তু সেই বিদুৎ প্রতিদিন ঘন্টার পর ঘন্টা থাকে না। কয়দিন আগেই বিভিন্ন অজুহাতে একটানা প্রায় ১৭ ঘন্টা বিদুৎ বিহীন ছিলো ব্রাক্ষনবাজারবাসী৷ এই রমজানের মাসে এমন বিদ্যুৎ বিভ্রাট কেউ মেনে নিতে পারছেন না।
এক্তব্যের এক পর্যায়ে বক্তারা বলেন, পিডিবির কর্মকর্তা উসমান খান-কে ব্রাক্ষণবাড়িয়া থেকে জনগন বিতাড়িত করলে তাকে কুলাউড়ায় নিয়োগ দেওয়া হয়। এখানে এসেই আবার তার পূর্বের আচরনে ফিরে এসেছে।
চেয়ারম্যান মোঃ মমদুদ হোসেন বলেন, আজকে গনতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মানববন্ধন করছেন এবং এটি প্রতিবাদে রোপ নিয়েছে। আমি একটা দায়িত্বশীল পদে আসিন, সেই হিসাবে প্রতিমাসে তাদের সাথে আমার বৈঠক হয় তখন এই বিদুৎ বিভ্রাটের চিত্র তুলে ধরি৷ কিন্তু সেটি একাংশ বাস্তবায়িত হয় অনেকাংশ হয় না। তারা বিভিন্ন তালবাহানা দেখায়। আমার কাছে অনেক সময় মানুষ অভিযোগ করে যে, মিটারের রিডিং না নিয়ে অনেক বেশি বিল দেওয়া হয় এবং সেটি ভুতুড়ে বিদুৎ বিল। অনেকেই সেই বিল পরিশোধ না করতে পারলে মামলার ভয় দেখিয়ে টাকা হাতিয়ে নিতে চায়।
বিভিন্ন অভিযোগে অভিযোক্ত পিডিবির কর্মকর্তা আনসার আলী, মফিজ খান, উসমান গনীকে ১৫ দিনের আলটিমেটাম দিয়েছে ব্রাক্ষনবাজার বিদুৎ গ্রাহকবৃন্দ। এর মধ্যে কুলাউড়া থেকে প্রতাহারের আবেদন জানান তারা ।
জাফলং নিউজ/ডেস্ক/এস